শারীরিক দুর্বলতা দূর করার অসাধারন কিছু কৌশল
মাথা ব্যথা হলে, শরীর ঝিম ঝিম করলে, শারীরিক দুর্বলতা কিংবা কোনো কারণে শরীর খারাপ লাগলেই যে ডাক্তার এর কাছে দৌড়ে যেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। অনেক সময় কাজের মাঝে কিংবা অযথাই শরীরে ভর করে রাজ্যের ক্লান্তি এবং দুর্বলতা।
সারাক্ষণ শুধু ঘুম ঘুম ভাব লেগে থাকে। কাজের প্রতি বেড়ে যাওয়া অনীহা আপনার কর্মক্ষেত্রে প্রশংসা নষ্ট করে দিচ্ছে। এদিকে আপনার দৈহিক ওজন আছে আগের মতোই, কখনো আবার বেড়ে চলেছে। আবার কখনো ওজন কমে যেতে দেখা যায়। এই ধরণের শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে প্রয়োজন আমাদের একটু সতর্কতা।
সামান্য শারীরিক দুর্বলতা আমরা চাইলেই ঘরে বসে ঠিক করতে পারি। এ জন্য প্রয়োজন কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলা। যা আপনাকে কিছুটা হলেও সুস্থ করে তুলবে। চলুন জেনে নিই শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে ঘরোয়া উপায়।
খুব তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা:
সকাল ৫ টা থেকে ৬ টার মধ্যে বিছানা ছাড়ার অভ্যাস করতে হবে। এতে দিনটা যেমনি বড় মনে হবে তেমনি শরীর ও মন ভালো থাকে। বেশি সময় বিছানায় থাকাটাও শারীরিক দুর্বলতার কারণ। দীর্ঘসময় বিছানায় থাকলে পেটের খাবার হজম হয়ে যায় অনেক আগেই। খাবারের অভাবে দেহ দুর্বল হতে থাকে।
পর্যাপ্ত পানি পান:
মনে রাখতে হবে পানির ওপর নাম জীবন।আমাদের দেহ পানিশূন্য হলে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ি। তাই সুস্থ থাকতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিৎ। দেহ হাইড্রাইট থাকলে শারীরিক দুর্বলতার সমস্যা কেটে যায় একেবীবন। এছাড়া পর্যাপ্ত পানি পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়া :
কাজের ফাঁকে কিছুটা সময় বিশ্রাম নেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। অন্তত প্রতি দুই ঘণ্টা পর পাঁচ মিনিট করে হাঁটতে পারেন। এতে দেহের কোষগুলোকে তরতাজা করে তোলে। কাজের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া শক্তি আবারো ফিরে আসে। আমাদের শারীরিক দুর্বলতাও কেটে যায়।
পর্যাপ্ত ব্যায়াম করা :
সুস্থ থাকতে প্রতিদিন সকালে হালকা ব্যায়াম করতে পারেন। হালকা ব্যায়ামে দেহের সব জায়গায় রক্ত চলাচল ঠিকভাবে বজায় থাকবে। আপনিও ফিরে পাবেন দেহের হারানো শক্তি। সেজন্য প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে পনের মিনিট হাঁটতে পারেন।
শক্তিসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা:
যখনই শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক ভাবে শক্তিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিৎ। যেমন ডিম সেদ্ধ, কলা, গরম দুধ ইত্যাদি। বাদাম, কমলার রস এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলেও উপকার পাবেন। তবে শারীরিকভাবে সুস্থ সবল থাকতে খাবার তালিকায় নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার রাখতে হবে। খেতে হবে ক্যালরি সমৃদ্ধ খাদ্য। ঘুমাবার ঠিক আগেই দুধ ও মধু খান। প্রচুর শাক সবজি ও ফল খান। বাড়িয়ে ফেলুন প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ।
ইশতগরম পানীয় পান করা :
চা বা কফির ক্যাফেইন আমাদের শারীরিকভাবে দুর্বল করে তোলে। এধরনের গরম পানীয় তাৎক্ষণিকভাবে দেহে চাঙা ভাব এলেও দেহ পানিশূন্য করে ফেলে। আমাদের দেহে পানির চাহিদা বৃদ্ধি পায় এবং দুর্বলতা বেড়ে যায়। তাই শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে চা বা কফি পানের মাত্রা কমিয়ে দিন।
বিনোদন করুন:
মনমরা হয়ে থাকলে বা বেশি চিন্তা করলে শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়। মনের মধ্যে ফুর্তি না থাকলে শরীরের ক্লান্তি বেড়ে চলে। অপরদিকে বিনোদনের সঙ্গে থাকলে আপনি মনে যেমন আনন্দ পাবেন তেমনি ফিরে পাবেন শরীরের শক্তি। তাই অতিরিক্ত চিন্তা না করে পরিবার পরিজনের সঙ্গে থাকুন। গান শুনুন, বা প্রিয় কোনো মুভি দেখে আনন্দের সঙ্গে সময় পার করুন।
পরিমান মত ঘুম:
ঘুমের পরিমাণ কম হলে শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। কারণ ঘুমের মাধ্যমে আমাদের দেহের ও মস্তিষ্কের কোষ নতুন করে শক্তি অর্জন করে। যখন ঘুম কম হয় তখন মাথা ঘোরানো এবং দুর্বলতা অনুভব করার পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই পর্যাপ্ত ঘুম দূর করতে পারবে শারীরিক দুর্বলতা।
সারাক্ষণ শুধু ঘুম ঘুম ভাব লেগে থাকে। কাজের প্রতি বেড়ে যাওয়া অনীহা আপনার কর্মক্ষেত্রে প্রশংসা নষ্ট করে দিচ্ছে। এদিকে আপনার দৈহিক ওজন আছে আগের মতোই, কখনো আবার বেড়ে চলেছে। আবার কখনো ওজন কমে যেতে দেখা যায়। এই ধরণের শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে প্রয়োজন আমাদের একটু সতর্কতা।
সামান্য শারীরিক দুর্বলতা আমরা চাইলেই ঘরে বসে ঠিক করতে পারি। এ জন্য প্রয়োজন কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলা। যা আপনাকে কিছুটা হলেও সুস্থ করে তুলবে। চলুন জেনে নিই শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে ঘরোয়া উপায়।
খুব তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা:
সকাল ৫ টা থেকে ৬ টার মধ্যে বিছানা ছাড়ার অভ্যাস করতে হবে। এতে দিনটা যেমনি বড় মনে হবে তেমনি শরীর ও মন ভালো থাকে। বেশি সময় বিছানায় থাকাটাও শারীরিক দুর্বলতার কারণ। দীর্ঘসময় বিছানায় থাকলে পেটের খাবার হজম হয়ে যায় অনেক আগেই। খাবারের অভাবে দেহ দুর্বল হতে থাকে।
পর্যাপ্ত পানি পান:
মনে রাখতে হবে পানির ওপর নাম জীবন।আমাদের দেহ পানিশূন্য হলে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়ি। তাই সুস্থ থাকতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিৎ। দেহ হাইড্রাইট থাকলে শারীরিক দুর্বলতার সমস্যা কেটে যায় একেবীবন। এছাড়া পর্যাপ্ত পানি পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়া :
কাজের ফাঁকে কিছুটা সময় বিশ্রাম নেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। অন্তত প্রতি দুই ঘণ্টা পর পাঁচ মিনিট করে হাঁটতে পারেন। এতে দেহের কোষগুলোকে তরতাজা করে তোলে। কাজের মাধ্যমে হারিয়ে যাওয়া শক্তি আবারো ফিরে আসে। আমাদের শারীরিক দুর্বলতাও কেটে যায়।
পর্যাপ্ত ব্যায়াম করা :
সুস্থ থাকতে প্রতিদিন সকালে হালকা ব্যায়াম করতে পারেন। হালকা ব্যায়ামে দেহের সব জায়গায় রক্ত চলাচল ঠিকভাবে বজায় থাকবে। আপনিও ফিরে পাবেন দেহের হারানো শক্তি। সেজন্য প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে পনের মিনিট হাঁটতে পারেন।
শক্তিসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা:
যখনই শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক ভাবে শক্তিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিৎ। যেমন ডিম সেদ্ধ, কলা, গরম দুধ ইত্যাদি। বাদাম, কমলার রস এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলেও উপকার পাবেন। তবে শারীরিকভাবে সুস্থ সবল থাকতে খাবার তালিকায় নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার রাখতে হবে। খেতে হবে ক্যালরি সমৃদ্ধ খাদ্য। ঘুমাবার ঠিক আগেই দুধ ও মধু খান। প্রচুর শাক সবজি ও ফল খান। বাড়িয়ে ফেলুন প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ।
ইশতগরম পানীয় পান করা :
চা বা কফির ক্যাফেইন আমাদের শারীরিকভাবে দুর্বল করে তোলে। এধরনের গরম পানীয় তাৎক্ষণিকভাবে দেহে চাঙা ভাব এলেও দেহ পানিশূন্য করে ফেলে। আমাদের দেহে পানির চাহিদা বৃদ্ধি পায় এবং দুর্বলতা বেড়ে যায়। তাই শারীরিক দুর্বলতা দূর করতে চা বা কফি পানের মাত্রা কমিয়ে দিন।
বিনোদন করুন:
মনমরা হয়ে থাকলে বা বেশি চিন্তা করলে শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়। মনের মধ্যে ফুর্তি না থাকলে শরীরের ক্লান্তি বেড়ে চলে। অপরদিকে বিনোদনের সঙ্গে থাকলে আপনি মনে যেমন আনন্দ পাবেন তেমনি ফিরে পাবেন শরীরের শক্তি। তাই অতিরিক্ত চিন্তা না করে পরিবার পরিজনের সঙ্গে থাকুন। গান শুনুন, বা প্রিয় কোনো মুভি দেখে আনন্দের সঙ্গে সময় পার করুন।
পরিমান মত ঘুম:
ঘুমের পরিমাণ কম হলে শারীরিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। কারণ ঘুমের মাধ্যমে আমাদের দেহের ও মস্তিষ্কের কোষ নতুন করে শক্তি অর্জন করে। যখন ঘুম কম হয় তখন মাথা ঘোরানো এবং দুর্বলতা অনুভব করার পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই পর্যাপ্ত ঘুম দূর করতে পারবে শারীরিক দুর্বলতা।
No comments